১৯১৮ খ্রিস্টাব্দে ভারত সচিব মন্টেস্কু এবং ভারতবর্ষের ভাইসরয় লর্ড চেমসফোর্ড একটি শাসন সংস্কার মূলক বিধি ব্যবস্থা প্রস্তুত করেন| এর উপর ভিত্তি করে ১৯১৯ খ্রিস্টাব্দে ভারত শাসন আইন প্রবর্তিত হয়|
এই আইনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য ছিল, কেন্দ্রীয় শাসনের সাথে প্রাদেশিক শাসনের বিকেন্দ্রীকরণ ঘটানো| এই ব্যবস্থাকে বলা হয় Diarchy বা দ্বৈত শাসন ব্যবস্থা|
এই দ্বৈত শাসন ব্যবস্থা অনুযায়ী প্রাদেশিক সরকারের অর্থ ও আইন-শৃংখলার বিভাগকে বলা হয় সংরক্ষিত বিভাগ|
এই শাসন ব্যবস্থা ভারতীয়দের আশা আকাঙ্ক্ষা পূরণ না করার জন্য এই দ্বৈত শাসন ব্যবস্থা মুলক আইনের প্রতিবাদ স্বরূপ মহাত্মা গান্ধীর নেতৃত্বে ভারতীয় জাতীয় আন্দোলনের ক্ষেত্র প্রস্তুত হয়েছিল|
ব্রিটিশ পতাকা |
এই আইনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য ছিল, কেন্দ্রীয় শাসনের সাথে প্রাদেশিক শাসনের বিকেন্দ্রীকরণ ঘটানো| এই ব্যবস্থাকে বলা হয় Diarchy বা দ্বৈত শাসন ব্যবস্থা|
এই দ্বৈত শাসন ব্যবস্থা অনুযায়ী প্রাদেশিক সরকারের অর্থ ও আইন-শৃংখলার বিভাগকে বলা হয় সংরক্ষিত বিভাগ|
এই শাসন ব্যবস্থা ভারতীয়দের আশা আকাঙ্ক্ষা পূরণ না করার জন্য এই দ্বৈত শাসন ব্যবস্থা মুলক আইনের প্রতিবাদ স্বরূপ মহাত্মা গান্ধীর নেতৃত্বে ভারতীয় জাতীয় আন্দোলনের ক্ষেত্র প্রস্তুত হয়েছিল|
তথ্যসূত্র
- সুমিত সরকার, "আধুনিক ভারত"
- শেখর বন্দ্যোপাধ্যায়, "পলাশি থেকে পার্টিশন"
- Ishita Banerjee-Dube, "A History of Modern India".
সম্পর্কিত বিষয়
- ভারত ছাড়ো আন্দোলনের পটভূমি (আরো পড়ুন)
- ক্রিপস মিশন ব্যর্থতার কারণ (আরো পড়ুন)
- সম্পদের বহির্গমন তত্ত্ব এবং এটি কিভাবে বাংলার অর্থনীতিকে প্রভাবিত করেছিল (আরো পড়ুন)
- ১৮৫৮ সালের ভারত শাসন আইন (আরো পড়ুন)
সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ| আশাকরি আমাদের এই পোস্টটি আপনার ভালো লাগলো| আপনার যদি এই পোস্টটি সম্বন্ধে কোন প্রশ্ন থাকে, তাহলে নিচে কমেন্টের মাধ্যমে আমাদেরকে জানাতে পারেন এবং অবশ্যই পোস্টটি শেয়ার করে অপরকে জানতে সাহায্য করুন|
.......................................