মুঘল যুগে কৃষি ও রাজস্ব ব্যবস্থার প্রধান নিয়ন্ত্রক ছিল জমিদার শ্রেণী| এই জমিদার শ্রেণী বংশানুক্রমিক ভাবে জমি ভোগ করতো এবং রায়ত ও সরকারের মধ্যে যোগসূত্র স্থাপনের কাজ করতো|
তবে জমিদার শ্রেণীর মধ্যে কিছু স্তরভেদ ছিল এবং এই স্তরভেদ অনুযায়ী রাষ্ট্রের সাথে তাদের সম্পর্কের অবনতি ঘটতো| গ্রামে বা জমি জরিপের ভিত্তিতে এদের রাজস্ব নির্ধারিত হতো বলে এরা মালগুজারি জমিদার বা মালওয়াজীর জমিদার নামে পরিচিত|
এদের মাধ্যমে প্রধানত চাষীদের কাছ থেকে ভূমি রাজস্ব আদায় করা হয় এবং এর পরিবর্তে তারা কিছু পারিশ্রমিক পেতেন, যাকে বলা হতো নানকর|
কৃষক |
তবে জমিদার শ্রেণীর মধ্যে কিছু স্তরভেদ ছিল এবং এই স্তরভেদ অনুযায়ী রাষ্ট্রের সাথে তাদের সম্পর্কের অবনতি ঘটতো| গ্রামে বা জমি জরিপের ভিত্তিতে এদের রাজস্ব নির্ধারিত হতো বলে এরা মালগুজারি জমিদার বা মালওয়াজীর জমিদার নামে পরিচিত|
এদের মাধ্যমে প্রধানত চাষীদের কাছ থেকে ভূমি রাজস্ব আদায় করা হয় এবং এর পরিবর্তে তারা কিছু পারিশ্রমিক পেতেন, যাকে বলা হতো নানকর|
তথ্যসূত্র
- সতীশ চন্দ্র, "মধ্যযুগে ভারত"
- শেখর বন্দ্যোপাধ্যায়, "অষ্টাদশ শতকের মুঘল সংকট ও আধুনিক ইতিহাস চিন্তা"
- অনিরুদ্ধ রায়, "মুঘল সাম্রাজ্যের উত্থান-পতনের ইতিহাস"
- শেখর বন্দ্যোপাধ্যায়, "পলাশী থেকে পার্টিশন"
সম্পর্কিত বিষয়
- দীন-ই-ইলাহি (আরো পড়ুন)
- হুমায়ুননামা (আরো পড়ুন)
- আওরঙ্গজেবকে জীবন্ত সাধু বলা হতো কেন (আরো পড়ুন)
- আওরঙ্গজেব বা ঔরঙ্গজেবের ধর্মনীতি (আরো পড়ুন)
সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ| আশাকরি আমাদের এই পোস্টটি আপনার ভালো লাগলো| আপনার যদি এই পোস্টটি সম্বন্ধে কোন প্রশ্ন থাকে, তাহলে নিচে কমেন্টের মাধ্যমে আমাদেরকে জানাতে পারেন এবং অবশ্যই পোস্টটি শেয়ার করে অপরকে জানতে সাহায্য করুন|
......................................................