- মগধের ভৌগলিক অবস্থান ও অফুরন্ত প্রাকৃতিক সম্পদ অন্যান্য মহাজন পদগুলির তুলনায় মগধের শক্তি বৃদ্ধির সহায়ক হয়েছিল।
- মগধের রাজধানী রাজগিরি পর্বতবেষ্টিত সুরক্ষিত নগর ছিল। পাটালিপুত্র ছিল শত্রুপক্ষের এক দুর্ভেদ্য অঞ্চল।
- মগধের কৃষি ও খনিজ সম্পদে উন্নত হওয়ায় আর্থিক স্বচ্ছলতা ছিল এবং দক্ষিণ বিহারে লোহার খনিরগুলির উপর মগধ একচেটিয়া অধিকার স্থাপন করেছিল। অস্ত্র-শস্ত্র সজ্জিত মগধের সেনাদলের শক্তি বেড়েছিল বহুগুণ এবং বনাঞ্চলের জন্য সুরক্ষিত হস্তিবাহিনী।
- সর্বোপরি মগধের সিংহাসনে পর পর যোগ্যতা সম্পন্ন রাজারাই আরোহন করেন এবং তারা পৃথক রাজবংশের হলেও সাম্রাজ্য বিস্তারের লক্ষ্য ছিল অবিচল। তাই বিম্বিসার, অজাত শত্রু, শিশুনাথ ও মহাপদ্ম নন্দের অসাধারণ যোগ্যতা মগধের উত্থান ত্বরান্বিত ও সফল হয়েছিল।
তথ্যসূত্র
- সুনীল চট্টোপাধ্যায় "প্রাচীন ভারতের ইতিহাস" (প্রথম খন্ড)
- Poonam Dalal Dahiya, "Ancient and Medieval India"
- Upinder Singh, "A History of Ancient and Early Medieval India: From the Stone Age to the 12th Century"
সম্পর্কিত বিষয়
- ঋক বৈদিক যুগ এবং পরবর্তী বৈদিক যুগের ধর্মীয় ভাবনা (আরো পড়ুন)
- বৈদিক এবং ঋক বৈদিক যুগে প্রশাসনিক ব্যবস্থা (আরো পড়ুন)
- প্রাচীন ভারতীয় সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য (আরো পড়ুন)
সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ| আশাকরি আমাদের এই পোস্টটি আপনার ভালো লাগলো| আপনার যদি এই পোস্টটি সম্বন্ধে কোন প্রশ্ন থাকে, তাহলে নিচে কমেন্টের মাধ্যমে আমাদেরকে জানাতে পারেন এবং অবশ্যই পোস্টটি শেয়ার করে অপরকে জানতে সাহায্য করুন|
.......................................