লক্ষ্মণ সেনের রাজত্বকালের শেষ দিকে সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা ছিল, তুর্কি সেনাপতি বখতিয়ার খলজীর কর্তৃক মুসলমান শক্তির নিকট সেন বংশের পরাজয় ঘটে এবং লক্ষ্মণ সেন বিনা প্রতিরোধে নবদ্বীপ ছেড়ে পূর্ববঙ্গে পালিয়ে যায়|
মিনহাজ আল-সিরাজ জুরজানি তার "তাবাকাত-ই-নাসিরি" গ্রন্থে বখতিয়ার খলজীর কর্তৃক বঙ্গদেশে বিজয় যে কাহিনী লিপিবদ্ধ আছে, তা ঐতিহাসিক রমেশচন্দ্র মজুমদার বিশেষ গুরুত্ব না দিলেও, এই কাহিনীর যথার্থতা আছে বলে আধুনিক ঐতিহাসিকরা মনে করেন|
তুর্কি আক্রমণের বিরুদ্ধে লক্ষ্মণ সেন আগে থেকে কোন প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা করেনি| নবদ্বীপে তিনি স্বাধীনভাবে বৃদ্ধ বয়সে ধর্মাচরণের জন্য সারা জীবন কাটিয়ে দেন|
তুর্কি আক্রমণের বিরুদ্ধে লক্ষ্মণ সেন আগে থেকে কোন প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা করেনি| নবদ্বীপে তিনি স্বাধীনভাবে বৃদ্ধ বয়সে ধর্মাচরণের জন্য সারা জীবন কাটিয়ে দেন|
তথ্যসূত্র
- অধ্যাপক গোপালকৃষ্ণ পাহাড়ী, "মধ্যকালীন ভারত"
- সতীশ চন্দ্র, "মধ্যযুগে ভারত"
- V D Mahajan, "History of Medieval India"
সম্পর্কিত বিষয়
- 1707 থেকে 1740 সালের মধ্যে মুঘল রাজ দরবারে বিভিন্ন দলগুলির উন্নতি এবং তাদের রাজনীতি (আরো পড়ুন)
- মুঘল আমলে সেচ ব্যবস্থা (আরো পড়ুন)
সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ| আশাকরি আমাদের এই পোস্টটি আপনার ভালো লাগলো| আপনার যদি এই পোস্টটি সম্বন্ধে কোন প্রশ্ন থাকে, তাহলে নিচে কমেন্টের মাধ্যমে আমাদেরকে জানাতে পারেন এবং অবশ্যই পোস্টটি শেয়ার করে অপরকে জানতে সাহায্য করুন|
......................................................