👉ভূমিকা
মুঘল সাম্রাজ্যের সমাজে নারীদের প্রতি বিভিন্ন ধরনের আচরণ করা হতো। নারীদের প্রতি বিভিন্ন আচরণের বিভিন্ন কারণ উপর নির্ভরশীল ছিল। যেমন মোগল সাম্রাজ্যের নারীদের প্রতি বিভিন্ন আচরণ করা হয়। উল্লেখযোগ্য কারণগুলি হলো - ব্যক্তিগত পরিস্থিতি, সামাজিক আচরণ, সামাজিক মর্যাদা, সাংস্কৃতিক নিয়ম ইত্যাদি। তাছাড়া মোগল হারেমের অবস্থা, অভিজাত মহিলাদের অবস্থা, উপপত্নীরা, মহিলা জ্যোতিষী, মহিলা গুপ্তচর, মহিলাদের পর্দা প্রথা, মহিলাদের শিক্ষা ও কার্যকলাপ, মহিলাদের রাজনৈতিক প্রভাব, মহিলাদের সামাজিক অনুশীলনের ওপর নির্ভরশীল ছিল। মুঘল সাম্রাজ্যের সমাজের মহিলাদের ভূমিকা ছিল অপরিহার্য বৈচিত্রময় জটিলতা মহিলাদের অভিজ্ঞতা এবং সাধারনীকরণ গুলি তাদের অভিজ্ঞতা সম্পূর্ণ বিস্তৃতি ক্যাপচার করতে পারে না মুঘল সাম্রাজ্যে মুঘল যুগে মহিলাদের চিকিৎসা সম্পর্কে বেশ কিছু পর্যবেক্ষণ করা হয়।
মুঘল সাম্রাজ্যের মানচিত্রSource- wikipedia (check here) |
👉মুঘল যুগে নারীদের অবস্থান
মুঘল সাম্রাজ্যের নারীদের সম্পর্কে পর্যবেক্ষণ করা কিছুটা হলেও কঠিন ছিল। কারণ মোগল সাম্রাজ্যের রাজদরবারে নারীগণ এবং গ্রামীণ সমাজের নারীগনের অনেক ভেদাভেদ ছিল। মোগল সাম্রাজে নারীদের অবস্থা গুলি নিচে বিস্তারিতভাবে বর্ণনা করা হলো - 👇
👉 মুঘল সাম্রাজ্যের রাজকীয় মহিলা
মুঘল সাম্রাজ্যের মুঘল রাজকীয় পরিবারের নারীগণ যেমন সুন্দরী, রমণী, উপপত্নীগণ, রাজকন্যা ছিল উল্লেখযোগ্য মর্যাদার অধিকারী তেমনি গ্রামীণ সমাজের নারীগণ সুন্দরী, রমণী হওয়া সত্ত্বেও তাদের অবস্থা ছিল করুণ। তাছাড়া নারীগণ রাজকীয় মহলে সুযোগ-সুবিধা বিশেষ ভাগে ভোগ করতেন। কিছু কিছু মেরিগঞ্জ সাংস্কৃতিক জীবন সম্পদ প্রায়শো কিছু শিক্ষিত নারীগণ ছিল সম্পদের দরবারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিল। মুঘল সাম্রাজ্যের রাজ পরিবারের মহিলাগণ যেমন শিল্পকলাপের অভিজ্ঞতা ছিল তেমনি রাজনৈতিক দিকে প্রভাবশালীও ছিল। কিছু মহিলা গন প্রশাসনিক বিষয়েও অংশগ্রহণ করেছিল।
👉মুঘল হারেমের নারীরা
হারেম বা হেরেম বা মহল |
ইতিহাসের বিখ্যাত মোগল সাম্রাজ্যের প্রাসাদে অভ্যন্তরীণ শক্তিশালী রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠান ভাবে গড়ে উঠেছিল হারেম। দীর্ঘ সময় ধরে বৈবাহিক ও জন্মসূত্রে সম্পর্কিত মোগল সাম্রাজ্যের রাজ পরিবারের নারীদের আবাসস্থল হিসেবে মোঘল সাম্রাজ্যের রাজকীয় হেরেমের পত্তম হয়েছিল। এছাড়াও অনেক সময় সুন্দরী নারীগণ মোগল সাম্রাজ্যের রাজকীয় হেরেমে সদস্য উপহার হিসেবে মোগল সাম্রাজ্যের সম্রাটদের উপহার দেওয়া হত। মুঘল সাম্রাজ্যের রাজকীয় নারীগণদের রাজমহলের বাসস্থান থেকে পরিচিত হলেও এই বিশাল হেরেমের মোগল সম্রাটদের আচরণকে প্রভাবিত করে। ফলস্বরূপ হেরেমের নারীগণদের এত অধিকার দেওয়ায় সেই নারীগণদের মধ্যে কিছু নারীগণ লোভ-লালসার মহে উচ্চাকাঙ্ক্ষী হয়ে পড়েছিল। তাছাড়াও কিছু নারীগণ প্রভাবশালী হয়ে রাজকার্যে নিজের অধিকার জমানো চেষ্টা করে। যদিও বিশাল মোগল সাম্রাজ্যের হেরেমের নারীদের এই অধিকার দেওয়া হতো না। অটোমান সাম্রাজ্যের অনুসরণকারী মোগল সাম্রাজ্য। অটোমান সাম্রাজ্যের হেরেম এবং তার আরো কিছু অনুসরণ করে। এই হল বিখ্যাত মোগল সাম্রাজ্যের হেরেম এবং অন্দরমহলের ঘটনা।
ভারতীয় উপমহাদেশের সবচেয়ে বিখ্যাত ছিল মোগল সাম্রাজ্যের হেরেম। সেই যুগে ভারতের হারেম বা হেরেমকে মহল বলা হত। 'শাবিস্তা - ই - খাস' ছিল এই বিশাল মোগল সাম্রাজ্যের হারেম বা হেরেম বা মহলের নাম। এই নামটি দিয়েছিলেন ঐতিহাসিক আবুল ফজল। কারণ এই মহল বা হেরেমের সহজেই প্রবেশ করা সম্ভব হতো না। ফলস্বরূপ নির্ভরযোগ্য ও প্রামান্য বিবরণ হেরেমের সম্পর্কে পাওয়া যেত না। বিলাস মুঘল সম্রাট আকবরের আমলে মুঘল সাম্রাজ্যের হেরেমে পাঁচ শতাধিক নারীর বেশি থাকতো। সেই হেরেমে বা মহলের নারীগণ থেকে আলাদা আলাদা কামরা বা ঘর দেওয়া হতো। বিশাল মোগল সম্রাট ঔরঙ্গজেবের আমলে ধীরে ধীরে বেড়ে যায় নারীগণের সংখ্যা। তবে বিশাল মোগল সাম্রাজ্যে হেরেম বা মহলের নারীগণদের খুব জাকজমকপূর্ণ ছিল বাসস্থান। প্রভাবশালী সব নারীগণ মুঘল সাম্রাজ্যের আগ্রার প্রাসাদে বসবাস করত। আরো তিনটি প্রাসাদে মুঘল সম্রাটের উপপত্নীদের রাখা হতো। এই তিনটি প্রসাদ ও মহলের নাম ছিল লিথিভার মহল, জেনিসার মহল এবং মঙ্গলবার মহল।
👉মুঘল সাম্রাজ্যের গুপ্তচর
মোগল সম্রাট হুমায়ুন ও মোগল সম্রাট আকবর আমলে একজন বিখ্যাত গুরুত্বপূর্ণ মহিলা গুপ্তচর ছিলেন। যার নাম হল 'আগা - ই - সার্ফকাঁদ' মহিলা গুপ্তচর। তিনি তথ্য সংগ্রহ করতেন উচ্চাবিলাসী, খান - ই - খানান এবং অন্যান্য প্রভাবশালী আমির বা ধনীদের ব্যাপারে। তিনি ছাড়া বিশাল মোগল সাম্রাজ্যের রাজপ্রাসাদের উপস্থিতি ছিল আরো কিছু কিছু মহিলা গুপ্তচর। যারা বিখ্যাত মোগল সাম্রাজ্যের ধনী ও প্রভাবশালী আমিরদের তথ্য সংগ্রহ করে মোগল সম্রাটকে এনে দিতেন।
👉মুঘল সাম্রাজ্যের পর্দা প্রথা
বিশাল মুঘল সাম্রাজ্যের সমাজে তৎকালীন দক্ষিণ এশিয়ার সমাজের মতো বিভিন্ন পর্দা প্রথার অনুসরণ করত এবং পর্দা প্রথার সাথে সাথে মহিলাদের নির্জনতা ও জড়িত ছিল। কিছু মহিলারা উচ্চবিত্ত পরিবারের ছিল তারাও পর্দা প্রথা পালন করবে এবং শুধু পর্দা পুরোটাই নয় পরিবারের বাইরে পুরুষদের সাথে মিথস্ক্রিয়া ও সীমাবদ্ধ ছিল। এইভাবে মুঘল যুগে নারীদের পর্দা প্রথা চালু থাকলে এই অভ্যাসটি সামাজিক নিয়ম বজায় রাখার সাথে সাথে নারীদের সম্মান রক্ষার রক্ষা কবজ হিসেবে ঠিকঠাক থাকবে।
👉মুঘল সাম্রাজ্যের নারীদের শিক্ষা এবং শিল্পকলা
আনুষ্ঠানিক শিক্ষা সীমিত ছিল মোগল সাম্রাজ্যের নারীদের জন্য। আরো কিছু শিল্প কলা, সংগীত শিক্ষা, সাহিত্যচর্চা ইত্যাদি মোগল সাম্রাজ্যের সমাজে নারীগণদের শিক্ষায় শিক্ষিত করা হতো। তাছাড়া বিশাল মুঘল সাম্রাজ্যের কিছু মহিলাগন মুঘল রানী, লেখক, লেখিকা, শিল্পকলা, রাজকন্যা নিপুন কবির পৃষ্ঠপোসকতা হয়েছিলেন। তাদের পৃষ্ঠপোষকতা শৈল্পিক এবং সাংস্কৃতিক প্রচেষ্টার বৃদ্ধি সমর্থন এবং ফারসি ও উর্দু সাহিত্যের বিকাশের অবদান ও গুরুত্বপূর্ণ ছিল।
👉মুঘল সাম্রাজ্যের সামাজিক অনুশীলনের ভূমিকা
বিশাল মোগল সাম্রাজ্যের সমাজের মহিলাগণ ছিল অপরিসীম। বিশাল মোগল সাম্রাজ্যের সমাজের গুরুত্বপূর্ণ সম্পর্ক রয়েছে সকল প্রায় নারীর মধ্যে সীমিত যেমন মা, স্ত্রী, গৃহিণী হওয়া সহচেষ্টা করত। বিশাল মোগল সাম্রাজ্যের নারীগণদের বিভিন্ন কারণের জন্য দায়ী করা হয় যেমন পারিবারিক বন্ধন, পরিবার পরিচালনা, সন্তান লালন পালন ইত্যাদি। নারীগণ এর বিবাহ জীবনে কিছু গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে হয়। কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন, রাজ্যের মধ্যে জোট গঠন, বিবাহ জীবনের জনকৌশল, বিবাহ জীবনের জোট কৌশল প্রভৃতি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিল
👉বিশাল মুঘল সাম্রাজ্যের উপপত্নী গণ
বিশাল মোগল সাম্রাজ্যের দরবারে এক প্রথা ছিল অভিজাত ও রাজকীয় পুরুষদের উপপত্নী রাখার প্রথা। মোগল সাম্রাজ্যের সমাজে বেশিরভাগ অভিজাতগণ পুরুষরা উপপত্নী রাখতেন। তবে সেই উপপত্নীগণ মোগোল সম্রাটের সম্রাজ্ঞীর মত মান সম্মান ও মর্যাদা পেতনা। তবে তাদের কিছু উপপত্নীদের ভালোবাসা দিয়ে সংশ্লিষ্ট পুরুষদের জয় করতে পারতেন। বিশাল মোগল সাম্রাজ্যের দরবারে উপপত্নী গন তাদের পুরুষ সঙ্গীর মনো জয় করার চেষ্টা করত। বিশাল মোগল সাম্রাজ্যের সমাজের পুরুষগণের উপোপত্নিদের তাদের সুখ শান্তির খুশির কামরা বা ঘর দেওয়া হতো। মুঘল সাম্রাজ্যের সেই উপপত্নীদের যথেষ্ট খেয়াল খুশি রাখার চেষ্টা করা হতো কিন্তু তাদের মোগল সম্রাটের বিবাহিত স্ত্রী বা সম্রাজ্ঞীর মত মান-মর্যাদা দেওয়া হতো না অর্থাৎ পেত না। তাছাড়া মোগল সাম্রাজ্যের উপপত্নীদের জন্য আলাদা বাসস্থান এবং পাহারার জন্য উপপত্নীদের প্রয়োজনীয় খেয়ালখুশি রাখার জন্য খোঁজা প্রহরী নিয়োগ করা হতো। কিন্তু মোগল সাম্রাজ্যের সমাজ ও অভিযাত্রা এদের সম্রাজ্ঞী বা স্ত্রীর সম্মান দিলেও অনেক সময় তাদের বেশ গুরুত্ব সহকারে মূল্যায়ন করতেন। মুঘল সাম্রাজ্যের কিছু কিছু উপপত্নীগণ স্ত্রীরও মর্যাদা পেতো তবে খুব অল্প সংখ্যক উপপত্নীরায় হতো।
👉মুঘল যুগে রাজনৈতিক প্রভাব
বিশাল মোগল সাম্রাজ্যের সমাজে নারীগণদের রাজনৈতিক ক্ষেত্রে বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব দেখা যায়। বিশাল মোগল সাম্রাজ্যের সমাজে নারীগণ পর্দা প্রথা সঙ্গে সঙ্গে বা পর্দা প্রথার আড়ালে রাজনৈতিক প্রভাব ঘটিয়েছিল। যদিও বিশাল মোগল সাম্রাজ্যের নারীগণদের রাজনৈতিক কাজে যোগ দেওয়া নিষিদ্ধ ছিল। রানী ও রাজকুমারীগণ বিশাল মোগল রাজদরবারে সম্রাটকে পরামর্শ দিতেন এবং রাজনীতিতে সক্রিয় ভাবে ভূমিকা পালন করতেন। তাছাড়া সিদ্ধান্ত গ্রহণের পক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করেছিলেন মোগল সাম্রাজ্যের দরবারের এই নারীগণ। বিশাল মুঘল সাম্রাজ্যের এক বিখ্যাত সাম্রাজ্ঞী মুঘল সম্রাট জাহাঙ্গীরের শাসনামলে তার সম্রাজ্ঞী বা স্ত্রী নুরজাহান তার রাজনৈতিক চতুরতা এবং প্রভাবের জন্য পালিত হয়েছিলেন।
👉বিশাল মুঘল সাম্রাজ্যের মহিলা জ্যোতিষী
বিশাল মোগল সাম্রাজ্যের প্রসাদে নারী জ্যোতিষীদের অবস্থান করত। বিশাল মুঘল সাম্রাজ্যের সম্রাট জাহাঙ্গীরের আমলে মোগল সাম্রাজ্যের হেরেমের অবস্থান পাকাপোক্ত হয়। বিশাল মোগল সম্রাট জাহাঙ্গীরের হেরেমের মধ্যে কিছু নারী জ্যোতিষীবিদ ছিল। যদিও মুসলমানদের শান্তিময় ধর্মে এই জ্যোতিষী শাস্ত্র বিশ্বাস করে না তা সত্ত্বেও জ্যোতিষী বিদ নারীদের মান দেওয়া হতো। সেই সময় মোগল সম্রাট জাহাঙ্গীরের এক মূল্যবান মুক্তা হারিয়ে যাওয়ায় এক জ্যোতিষী নারীকে ডেকে সেই হারানো মূল্যবান মুক্তার ভবিষ্যৎবাণী করতে বলায় জ্যোতিষী নারী ভবিষ্যৎবাণী করেন যে এই মূল্যবান মুক্তা খুব দ্রুতই পাওয়া যাবে। তিনি আরও বলেন পরবর্তীতে একজন শ্বেতাঙ্গ নারী মূল্যবান মুক্তাটি নিয়ে আসবে। তার পরবর্তীতে বেশ কিছুদিন পরেই জ্যোতিষীবিদ নারীর ভবিষ্যৎবাণী অনুযায়ী একজন শ্বেতাঙ্গ নারী মূল্যবান মুক্তাটি নিয়ে আসে এবং মোগল সম্রাট জাহাঙ্গীরের হাতে দেয়। ফলস্বরূপ সেই মুক্তা আনা শ্বেতাঙ্গ নারীটিকে মান দেওয়া হয় এবং সম্মানে সহিত তাকে পুরস্কৃত করা হয়।
✍️মূল্যায়ণ
পরিশেষে বর্ণনা করা যায় যে, বিশাল মোগল সাম্রাজ্যের অঞ্চলের মধ্যে সামাজিক রীতিনীতি, সামাজিক শ্রেণী এবং ভিন্ন ভিন্ন অনুশীলন ঘটনাগুলি অন্তত্য গুরুত্বপূর্ণ। অরাজকীয় মহিলা, গ্রামীণ মহিলাদের সামাজিকতা এবং পারিবারিকতা অভিজাত মহিলাদের থেকে অনেক ভিন্ন ছিল। গ্রামীণ মহিলাগণ অনেক দুঃখে কষ্টে খেয়ে না খেয়ে জীবন যাপন করতে হতো যেখানে রাজকীয় উপপত্নীগণ এবং নারীগণেরা সুখে শান্তিতে বসবাস করত। উপরিক্ত আলোচনা অনুযায়ী বিশাল মোগল যুগে নারীগণদের জীবন গঠনে অপরিসীম ভূমিকা পালন করেছিল যেমন ব্যক্তিগত সংস্থা ব্যক্তিগত পরিস্থিতি ব্যক্তিগত জীবন প্রভৃতি।
............. সমাপ্তি...........
✍️লেখিকা পরিচিতি
📖তথ্যসূত্র
- Poonam Dalal Dahiya, "Ancient and Medieval India".
- Upinder Singh, "A History of Ancient and Early Medieval India: From the Stone Age to the 12th Century".
📖সম্পর্কিত বিষয়
- আলাউদ্দিন খলজির অর্থনৈতিক সংস্কার (আরো পড়ুন)।
- দিল্লির সুলতানি রাষ্ট্রকে কি ধর্মাশ্রয়ী রাষ্ট্র বলা যায় (আরো পড়ুন)।
- মুঘল আমলে বাংলার সামাজিক ও অর্থনৈতিক অবস্থা (আরো পড়ুন)।
- 1707 থেকে 1740 সালের মধ্যে মুঘল রাজ দরবারে বিভিন্ন দলগুলির উন্নতি এবং তাদের রাজনীতি (আরো পড়ুন)।
- মুঘল আমলে সেচ ব্যবস্থা (আরো পড়ুন)।
সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আশাকরি আমাদের এই পোস্টটি আপনার ভালো লাগলো। আপনার যদি এই পোস্টটি সম্বন্ধে কোন প্রশ্ন থাকে, তাহলে নিচে কমেন্টের মাধ্যমে আমাদেরকে জানাতে পারেন এবং অবশ্যই পোস্টটি শেয়ার করে অপরকে জানতে সাহায্য করুন।
------------🙏---------------