বঙ্গভঙ্গ বিরোধী আন্দোলনে কৃষকদের ভূমিকা :-
জাতীয় কংগ্রেস বাংলা ও বাঙালিদের অন্য করা উদ্দেশ্যে ১৯০৫ খ্রিস্টাব্দে বঙ্গভঙ্গের প্রস্তাব স্বদেশি আন্দোলন শুর হয়েছিল। কিন্তু দুর্ভাগ্যের বিষয় হলেও সত্যি বাংলায় কৃষক সম্প্রদায় এই আন্দোলন গ্রহনের বিষয়ে তেমন আগ্রহী ছিলনা।
👉উপযুক্ত কর্মসুচি:-
বঙ্গভঙ্গ বিরোধী আন্দোলনে অভিভাবক জাতীয় কংগ্রেস আন্দোলনে কৃষকদের অংশ বিশেষ গুরুত্ব দেননি। তাছাড়া জাতীয় কংগ্রেস উপযুক্ত ইতিভিত্তিক কর্মসূচি গ্রহণ করেননি। সরকার বলেছেন কৃষকদের কেউ বা কৃষি ভিত্তিক কর্মসূচির অভাবে কৃষকদের এই আন্দোলনে যুক্ত করা যায়নি।
👉জমিদারদের নীতি :-
জাতীয় জংগ্রেস দেশপ্রেমিক জমিদারদের কাছ থেকে সাহায্য লাভের আশা করত। সেই জন্য তারা কৃষকদের ভয় দিয়ে জমিদারদের ক্ষুদ্ধ করতে চাননি। অরবিন্দ ঘোষ আশোক বলেছিলেন, কৃষকরা খাজনা দাবি করলে দেশপ্রেমিক জমিদাররা ক্ষুদ্ধ হতে পারেন।
👉নেতাদের উদাসীনতা:-
শ্রমিকদের যোগদানে নিম্ন বর্ণের হিন্দু কৃষক ও সম্পূনই উদাসীন। উচ্চ বর্গীয় কৃষকবৃন্দ শুধু এই আন্দোলন না করলে বিষয়ে চিন্তা ভাবনা মুসলিম কৃষকদের যোগদানে ছিল ।
✍️মন্তব্য:-
পরিশেষে বলা যায় যে , বাংলার কৃষক সম্প্রদায়ের সক্রিয় অংশগ্রহণে এর অভাবে এই আন্দোলন গতিবিদ্যার কিছুটা হলেও কমে ছিল। ৫৫ সুমিত সরকার বলছেন কৃষকদের এরা এই আন্দোলনে যে ভাবে খারিজের ও বাজার তার কম ও জন্য পরোগ ভাবে কৃষক সম্প্রদায়।
............. সমাপ্তি...........
✍️লেখিকা পরিচিতি
👉 তথ্যসূত্র
- সুমিত সরকার, "আধুনিক ভারত"
- শেখর বন্দ্যোপাধ্যায়, "পলাশি থেকে পার্টিশন"
- Ishita Banerjee-Dube, "A History of Modern India".
✍️সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আশাকরি আমাদের এই পোস্টটি আপনার ভালো লাগলো। আপনার যদি এই পোস্টটি সম্বন্ধে কোন প্রশ্ন থাকে, তাহলে নিচে কমেন্টের মাধ্যমে আমাদেরকে জানাতে পারেন এবং অবশ্যই পোস্টটি শেয়ার করে অপরকে জানতে সাহায্য করুন🙏।