ভারতে জাতীয়তাবাদী ও চরমপন্থী নেতা বিপিনচন্দ্র পালের আত্মজীবনী সত্তর বৎসর এর ১৮৯৮ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত সময়ের আমাদের দেশের কথা বর্ণনা করা হয়েছে।
✍️উপাদানের বিভিন্ন দিক
সত্তর বৎসর থেকে ইতিহাসের উপাদান গুলি পাওয়া যায় তা হল :-
👉গ্রাম ও শহরের কথা :- এই গ্রন্থ থেকে বিপিনচন্দ্র পালের ও পরিবারের ইতিহাস জানা যায়। গ্রামের পাশাপাশি কলকাতা শহরের ইতিহাস কথা এই গ্রন্থ থেকে জানা যায়।
👉সংস্কৃতি :- সত্ত্বর বৎসর থেকে গ্রামের যাত্রা, পুরাণ, পাঠ প্রভৃতি সংস্কৃতির কথা জানা যায় আবার তৎকালীন সময়ে কলকাতার মানুষের আচার-আচরণ, খাওয়া-দাওয়া, জীবনযাপন সম্পর্কে ও আমরা এই গ্রন্থ থেকে জানতে পারি।
👉ব্রাহ্মসমাজের রাজনৈতিক আদর্শ :- বিপিনচন্দ্র পাল তার এই গ্রন্থে দেখিয়েছিলেন, একদল শিক্ষিত বাঙালির একটি ব্রাহ্মসমাজ তৈরি করে তার মাধ্যমে কিভাবে যুবকদের মধ্যে জাতীয়তা বোধ জাগিয়ে তুলেছেন।
👉ভারত সভা ও হিন্দু মেলা :- সত্ত্বর বছর থেকে আমরা ভারত সভা ও হিন্দু মেলা এই দুটি সন্ধানে কার্যকলাপ ও জাতীয়তাবাদ বিকাশের অবদান সম্পর্কে আমরাজানতে পারি।
✍️উপসংহার :-
পরিশেষে বলা যায় যে, সত্ত্বর বৎসর এমন একটি গ্রন্থ বংলা তথা ভারতে মহাবিদ্রোহের পরবর্তী ইতিহাস সুস্পৃষ্টভাবে জানতে পারি।
............. সমাপ্তি...........
✍️লেখিকা পরিচিতি
👉 তথ্যসূত্র
- সুমিত সরকার, "আধুনিক ভারত"
- শেখর বন্দ্যোপাধ্যায়, "পলাশি থেকে পার্টিশন"
- Ishita Banerjee-Dube, "A History of Modern India".
✍️সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আশাকরি আমাদের এই পোস্টটি আপনার ভালো লাগলো। আপনার যদি এই পোস্টটি সম্বন্ধে কোন প্রশ্ন থাকে, তাহলে নিচে কমেন্টের মাধ্যমে আমাদেরকে জানাতে পারেন এবং অবশ্যই পোস্টটি শেয়ার করে অপরকে জানতে সাহায্য করুন🙏।